
বড়াইগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল জলিল বলেন, অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস ১৯৮৬ সালে প্রথম দলীয় মনোনয়ন পান। সেবার বিজয়ী ঘোষণা পরের দিন সকাল ১০টায় ফলাফল ঘুরিয়ে জাতীয় পার্টির আবুল কাশেম সরকারকে ঘোষনা করা হয়। এরপর ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে দলীয় মনোনয়নে বিজয়ী হন। এরমধ্যে ১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদের শেষাংশে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালে অষ্টম সংসদে দলীয় বিদ্রোহি প্রার্থী থাকায় পরাজিত হন তিনি।
এবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে প্রবীন রাজনীতিবিদ হিসাবে অব্যশই মন্ত্রীত্ব পাবেন বলেন বিশ্বাস করে বড়াইগ্রাম-গুরুদাসপুরের মানুষ। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী জেলা, মহানগর ও বিভাগের বিভিন্ন পদে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামীলীগের সভাপতিসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।


