
সম্প্রতি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুরাইয়া আক্তার কলি অভিযোগ করে বলেন, সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শরিফুন্নেসা শিরিন স্বচ্ছল ও স্বধবা হওয়া সত্ত্বেও বিধবা ভাতা ভোগ করছেন। শিরিন পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কালিকাপুর গ্রামের ভাতাভোগী তয়জান বেগম মারা যাওয়ার পর নাম পরিবর্তন করে শরিফুন্নেসা শিরিন নামে ০১-০৭-১৪ সাল থেকে নিয়মিত ভাতা তুলে আসছেন। তার ভাতা বই নম্বর- ৭৫/১ এবং হিসাব নম্বর- ০০২১৩৩০৬২।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কাউন্সিলর শরিফুন্নেসা শিরিনের মোবাইলে একাধিক বার কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
বনপাড়া পৌর মেয়র কেএম জাকির হোসেন বলেন, কাউন্সিরের নামে বিধবা ভাতা বরাদ্দের বিষয়টি তার জানা ছিল না। এমনটা হলে তার অগোচরে বিষয়টি ঘটতে পারে। পৌরসভার পরবর্তী মাসিক সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
সমাজসেবা কর্মকর্তা রবিউল করিম বলেন, কার্ডটি আমি যোগদানের আগে ইস্যু করা। আমার জানা না থাকায় এমনটা হয়েছে। এখন থেকে তার নামে আর ভাতা বরাদ্দ দেয়া হবে না।
বড়াইগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার পারভেজ বলেন, বিষয়টি সত্য হওয়ায় ভাতার কার্ডটি বাতিলসহ পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।



