
আজ রোববার দুপুরে একটি মাঝারি সাইজের গরু ৪০ হাজার টাকা দাম হাঁকলেও শেষ পর্যন্ত ৩৬ হাজার টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। সন্ধ্যার পর ক্রেতা সমাগম না হলে বড় ধরনের লোকসানের আশংকা করছেন গরু ব্যবসায়ীরা।
এদিকে তেবাড়িয়া হাট প্রায় খাসিশূন্য। দুপুরের মধ্যেই প্রায় সব খাসি বিক্রি হয়ে গেছে। দুপুরের পর অল্প সংখ্যক খাসি হাটে এলেও চড়া দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা।
নিম্ম ও মধ্যবিত্ত মানুষের ভীড় বেড়েছে মাংসের দোকানগুলোতে। যারা কোরবানী করছেন না তারা গরুর মাংস কিনছেন প্রতিকেজি ৪৫০ থেকে ৪৮০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া ভীড় বেড়েছে মুরগির দোকানেও।
তেবাড়িয়া হাটের গরু ব্যসায়ী আবদুস সালাম জানান, কোরবানির কারণে পশুর চাহিদা বেশি হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন এলাকা থেকে তেবাড়িয়া হাটে প্রচুর গরু আসায় কম দামে ব্যবসায়ীরা গরু বিক্রি করছেন।



