
সোমবার(৫ই আগস্ট) এ তথ্য জানিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বেলাল হোসেন।
জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর কোরবানী উপলক্ষ্যে প্রস্ততকৃত পশুগুলোকে দুইটি ধরণে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে। সে অনুযায়ী ষাড়, বলদ, গাভী, বকনা ও মহিষের সংখ্যা ১ লাখ ১৬ হাজার ৫৪৯টি এবং ছাগল ও ভেড়ার সংখ্যা ২ লাখ ৮০ হাজার ২০০টি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বেলাল হোসেন বলেন, ৩লাখ ৯৬ হাজার পশুর অধিকাংশই জেলার ৭টি উপজেলার ২২০০ খামার(সর্বনিম্ন ৩টি পশু) ও কয়েক হাজার বাসাবাড়িতে পালিত। প্রস্ততকৃত পশুগুলো কোন প্রকার স্টেরয়েডজাতীয় খাদ্য ছাড়াই হৃষ্টপু্ষ্টকরণ করা হয়েছে।



