
প্রসঙ্গত, শনিবার বিকালে কদমিচিলান এলাকায় বাস ও লেগুনার সংঘর্ষে ১৪ জন নিহত হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরে একজন মারা যান। এ ঘটনায় আহত হন আরও অন্তত ২৯ জন।
লালপুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম জুয়েল জানান, দুর্ঘটনায় নিহত ১৫ জনের মধ্যে ১৪ জনের মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অজ্ঞাত আরেকটি মৃতদেহের ময়নাতদন্তের জন্য রবিবার সকালে নাটোর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা করা হয়েছে বনপাড়া হাইওয়ে থানার ওসি জিএম শামসুন নূরকে।
এ ব্যাপারে জানতে ওসি নূর জানান, মামলায় দুটি গাড়ির মালিক ও চালকের নাম রয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে কারও নাম প্রকাশ করতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি। আসামিদের ধরতে পুলিশের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দু’টি থানায় রাখা হয়েছে।



