
আজ রোববার দুপুরে তাকে আটক করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে শ্রেনী কক্ষের মধ্যে ৫ম শ্রেনী পড়ুয়া এক ছাত্রীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানসমূহে অনুভূতি সৃষ্টির মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা করেন শিক্ষক হালিম। এ সময় ছাত্রীর চিৎকারে অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এগিয়ে এসে শিক্ষক দুলালকে আটকে রেখে থানা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে লালপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্ত শিক্ষক দুলালকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয়রা জানান, পূর্বেই কয়েকবার এ ধরনের ঘৃণিত কাজ করেছেন শিক্ষক হালিম। ছেলে কেন্দ্রীয় যুবলীগ সদস্য ও সাবেক সাংসদের এপিএসের বাবা হওয়ায় পার পেয়ে যান।
লালপুর থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ নজরুল ইসলাম শিক্ষক আব্দুল হালিমকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।



